সরোয়ার হোসেন
রানা প্লাজা স্মৃতিস্তম্ভ নিরাপদ কর্মস্থল দাবির প্রতীক
আল কামরান
রানা প্লাজা স্মৃতিস্তম্ভ শ্রমিকরা বুকের মধ্যে আগলে রাখবে
অরবিন্দু বেপারী বিন্দু
রানা প্লাজা স্মৃতিস্তম্ভ ৪০ লাখ শ্রমিকের হৃদয়ের স্পন্দন
রানা প্লাজা স্মৃতি স্তম্ভ নিহত ১,১৭৫ শ্রমিকের জীবন দেওয়ার স্থান
রফিকুল ইসলাম সুজন
সৌদি আরবে নারী গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ হোক
সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
বাড়ির জমি বন্ধক রেখে মজুরীর আন্দোলনের মামলা থেকে আমাকে জামিন করে
-মো. সাকিল আহমেদ
মজুরীর আন্দোলনের মামলা শ্রমিক নেতারা আজও বয়ে বেড়াচ্ছে
- আহমেদ জীবন
যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি না করা আইন অবমাননা
কল্পনা আক্তার
কর্মস্থলে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আরও কাজ করতে হবে
মাহাবুবা আক্তার
শ্রমিকদের মধ্যে থেকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধের তাগিদ আসতে হবে
-জলি তালুকদার
শ্রমিক ছাটাইয়ের উছিলায় মালিকরা কারখানা বন্ধ করছে
সৌমিত্র কুমার
৪৬ কারখানা বন্ধ: মালিক পক্ষের বেপরোয়া শোষণের ফল
খাইরুল মামুন মিন্টু
শ্রমিকের আবাসন সমস্যা সমাধানে সরকারি ভাবে কলোনি নির্মাণ করতে হবে
অরবিন্দ বেপারী বিন্দু
নির্মাণ শ্রমিকের পেশাগত নিরাপত্তা ও সন্তানদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করতে হবে
নবী আল ফকির
সাভার, আশুরিয়া ও গাজীপুরের অধিকাংশ কারখানায় নিম্মতম মজুরি বাস্তবায়ন করেনি
সরোয়ার হোসেন
মালিক নিয়ন্ত্রিত সংগঠনে আস্থা হারিয়ে শ্রমিকরা নিজেরাই মাঠে নামছে
খাইরুল মামুন মিন্টু
শ্রমিকদের ইদ যাত্রা শুভ হোক, আনন্দে কাটুক ইদ
-বাবুল আক্তার
জাহাজকাটা শ্রমিকদের স্বার্থ দেখার কেউ নেই, সবাই ব্যবসা করে
- মো. রাজিবুল ইসলাম
ইদে সকল শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ করা হোক
-জিয়াউল কবীর খোকন
নিম্নতম মজুরী বোর্ডকে মাছ বাজারে পরিনত করেছে গার্মেন্টস মালিক ও সরকার!
-সৌমিত্র কুমার
৬,৩৫০ টাকা মজুরি প্রস্তাব শ্রমিকের বিরুদ্ধে মালিকদের একধরনের ষড়যন্ত্র
-আল কামরান
পূঁজিবাদের হিংস্র আক্রমনের বিরুদ্ধে শ্রমিক শ্রেণীকে ঘুরে দাঁড়াতে হবে
-এম এ শাহীন
শ্রমিক শিকলবন্দি- কতটা দায়ী পশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গি ; পর্ব- ২
মো. সানোয়ার রশিদ
রানা প্লাজা ধসের পর উৎপাদন ব্যবস্থা আরও দমনমূলক হয়েছে
- মোশরেফা মিশু
রানাপ্লাজা ধসে শ্রমিকের নিরাপত্তার কথা উঠলেও পাঁচ বছরে কার্যত নির্যাতন বেড়েছে -কাজী রুহুল আমিন
'স্বাধীন দেশের ভেতরে বাইরের একর্ড সিদ্ধান্ত নিবে, এটা মেনে নেওয়া যায় না
’একর্ডের কাজের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে মেয়াদ বৃদ্ধি প্রয়োজন’
"একর্ড নিয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য না দিয়ে পক্ষগুলো বসে ঠিক করা উচিত"
"একর্ডের মেয়াদ বৃদ্ধির সাথে শ্রমিক নিরাপত্তা ও শিল্পের উন্নয়নের সহায়ক ভুমিকা রাখতে হবে"
‘দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প কারখানায় একর্ডকে মানবে না উদ্যেক্তারা’
ঈদ বোনাস জাহাজভাঙ্গা শ্রমিককে দয়া নয়,আইনি অধিকার
কঠোর কর্মসূচির আগে মেনে নাও
-সফর আলী ভুইয়া
শ্রমিকের জীবন নির্বাহের ব্যয় মেটাতে বাসস্থান ও রেশন সময়ের দাবি
জালাল হাওলাদার
২২ মের শ্রমিক বিদ্রোহ: কিভাবে হলো এ বিদ্রোহ
কে এম মিন্টু
শ্রমিক শিকলবন্দি: কতটা দায়ী পাশ্চত্য দৃষ্টিভঙ্গি ?
মো. সানোয়ার রশিদ
গঠনমূলক শ্রমিক রাজনীতি পোশাক শিল্পের জন্য সহায়ক
-নাসির উদ্দিন চৌধুরী
রানা প্লাজা শ্রমিক হত্যাকান্ডের ৪ বছর: শ্রমিকদের কান্না অাজও থামেনি
এম এ শাহীন
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবি দমাতে দমন-পীড়ন পথে গেছে মালিকরা:
মোশরেফা মিশু
সাক্ষাৎকারে সিদ্দিকুর রহমান
শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিটা অযৌক্তিক
তাজরিন ফ্যাশনের শ্রমিক হত্যার ৪ বছর: বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে
-এম, এ, শাহীন
ঐতিহাসিক ৩নভেম্বর; গার্মেন্টস শ্রমিক অভ্যুত্থান দিবস
-আবু হাসান টিপু
চাই শ্রমবান্ধব আইন ও শ্রমিকদের ঐক্য
ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান
টাম্পাকো শ্রমিকের এ লাশ ফেলে ঈদ করি কিভাবে
: কেএম মিন্টু
দেশে বায়ারদের সব ধরনের নিরাপত্তা দেওয়া হবে
-আতিকুল ইসলাম
প্রস্তাবিত বাজেট
মালিক-ব্যবসায়ীদের জন্য পুরুষ্কার আর শ্রমিকের জন্য হাহাকার
--সৌমিত্র কুমার
বাজেটের আলোচনা শুরু হলেই পণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়
-মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, গার্মেন্ট শ্রমিক, আশুলিয়া
শুধু মালিকবান্ধব নয় শ্রমিকবান্ধব বাজেট করতে হবে
-নাজমা আক্তার
বাজেটে দিকনির্দেশনার অভাবে শ্রম শক্তির উন্নয়ন হচ্ছে না
-জাফর আহমদ
বাড়ির নকশায় গৃহকর্মীর থাকা নিশ্চিত করতে হবে
-সিআর আবরার
‘নার্সদের বেকার থাকা সরকারের জন্য লজ্জাজনক’
রানা প্লাজা ধস
মালিকের সর্বোচ্চ শ্রমিক শোষণ ও অবহেলার পরিনতি
দেশের পোশাক শিল্পে নিরাপত্তার কোন সমস্যা নেই
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র শ্রমিকদের পাশে আছে
মো. ইদ্রিশ আলী
পোশাক শিল্পের অগ্রগতি ধরে রাখতে দরকার সম্মিলিত প্রচেষ্টা
মালিকদের শোষণমূলক মানসিকতা পোশাক শিল্পকে ক্ষতির দিকে ঠেলে দিচ্ছ
শ্রমিক শিকলবন্দি- কতটা দায়ী পশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গি ; পর্ব- ২
মো. সানোয়ার রশিদ
![]() |
ফেয়ার ট্রেড বা ন্যায্য বাণিজ্য একটা বিপণন পদ্ধতি যা নিশ্চিত করে পণ্য উৎপাদন, বিপণন ও ভোগের সাথে জড়িত সব পক্ষের স্বার্থ। এই ন্যায্য বাণিজ্য ব্যাবস্থার ধারণা নতুন কিছু নয়; কিন্তু, বিশ্বব্যাপী শ্রমসমাজের দলন-পীড়ন এই পদ্ধতির অনুসরণকে জোরালো করেছে। বিপণন ব্যাবস্থায় এই ধারণার প্রবর্তন অবশ্যই শ্রমিকের স্বার্থকে রক্ষা করে, কিন্তু একই সাথে বেড়ে যায় উৎপাদন খরচ। বিভিন্ন গবেষকের ধারণা অনুযায়ী ফেয়ার ট্রেড পদ্ধতি মেনে চললে উৎপাদন খরচ ১৫-৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। ফলে সম্পূরক হারে বেড়ে যায় ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের খুচরা মূল্য। অনেক বহুজাতিক কোম্পানি বা ব্র্যান্ড যেমন পাতাগোনিয়া, পিপলস ট্রি ন্যায্য বাণিজ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আবার বেশ কিছু ব্র্যান্ড যেমন মার্ক্স্ এন্ড স্পেন্সর, মুনসুন, নিউলুক স্বল্প পরিসরে চালু করেছে ফেয়ার ট্রেড পদ্ধতির অধীনে পণ্য বিক্রি। উন্নত বিশ্বের কিছু এনজিও যেমন ক্লিন ক্লোথস ক্যাম্পেইন, লেবর বিহাইন্ড লেবেল, এবং এথিকাল ট্রেডিং ইনিশিয়েটিভ বাতলে দিচ্ছে বেশ কিছু নিয়ম-কানুন যা শ্রমিকের স্বার্থ রক্ষার্থে নির্দেশনা হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানি এই নির্দেশনার বাস্তবায়ন ঘটাচ্ছে। ফেয়ার ট্রেড পদ্ধতি অনুসরণকারী ব্রান্ডের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলছে যদিও অনেক বিশ্লেষক মনে করে এই বৃদ্ধি সন্তোষজনক নয়। বিভিন্ন মূলধারার ব্র্যান্ড যেমন এইচ এন্ড এম, যারা, দা গ্যাপ, প্রাইমার্ক, জর্জ, জেসি পেনি সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে এই ফেয়ার ট্রেড পদ্ধতিকে। উন্নত বিশ্বের সাধারণ ভোক্তারা শ্রমিকের ন্যায্যদাবি আদায়কারী ব্র্যান্ডগুলোকে পছন্দ করে, তারা একই সাথে পছন্দ করে সস্তায় পণ্য কেনাকাটা করা। কিন্তু, ফেয়ার ট্রেড যেহেতু হুত পণ্যের বাজারমূল্যকে বাড়িয়ে দেয়, মূল প্রশ্ন চলে আসে- সাধারণ ভোক্তারা পণ্যের কিছুটা বাড়তি মূল্য পরিশোধে কতটা আন্তরিক। কারণ শ্রমিককে তার ন্যায্য বেতন আর উন্নত কর্মপরিবেশ দিতে যে বাড়তি খরচ সেটাতো পূরণ করতে হবে তৈরী পণ্যের বাজারমূল্য কমিয়ে। মোদ্দা কথা হলো - ন্যায্য বাণিজ্য ব্যাবস্থার মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্যের কিছুটা বাড়তি মূল্য পরিশোধে শ্রমিক কতটা আগ্রহী? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমি এবং ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলিনা'র আরেকজন গবেষক তিন-ধাপে পাঁচ শতাধিক আমেরিকান ভোক্তা পর্যায়ের কনজুমারের উপর একটা গবেষণা কার্য চালাই। আমরা ছয়টি ভিন্ন ভিন্ন পণ্যের দাম ভিত্তি মূল্য থেকে ১৫ শতাংশ, ৩০ শতাংশ, এবং ৪৫ শতাংশ বাড়িয়ে কনজ্যুমারদের পণ্য ক্রয়ের সম্ভাবনা জানতে চাই। তাদের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত যাচাই করে দেখা যায় তারা ফেয়ার ট্রেড মেনে পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থাকে আর এই উৎপাদন ব্যাবস্থায় জড়িত ব্র্যান্ড গুলোকে সমর্থন করে। কিন্তু পণ্যের মাত্র ১৫ শতাংশ দাম বৃদ্ধিতেই তাদের ক্রয়-ইচ্ছা হ্রাস পায়। কিছুটা বেশি মূল্যে পণ্য ক্রয়ের অনিচ্ছা আমাদের বুঝতে সাহায্য করে কেন বহুজাতিক ব্র্যান্ডগুলো কম মূল্যে পণ্য উৎপাদনের প্রতিযোগিতায় নেমেছে, যা শ্রমিক নিষ্পেষণের দ্বার উন্মোচন করেছে। এমতবস্থায়, উন্নত বিশ্বের সাধারণ ভোক্তাদের বুঝতে হবে তাদের কম মূল্যে পোশাক কিনার ইচ্ছাই মূলত শ্রমিক নিষ্পেষণে দায়ী। সচেতন নাগরিক এবং বিভিন্ন শ্রম-অধিকার বিষয়ক ক্যাম্পেইন গ্রূপগুলো বিভিন্ন ব্রান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে জানান দিচ্ছে- শ্রমিকের অধিকার কে সম্মান দেখাতে হবে। একই সাথে তাদের উচিত হবে সাধারণ কনজুমারদের সচেতন করে তোলা। সাধারণ কনজুমারদের বুঝতে হবে তাদের অতিস্বল্প মূল্যে পণ্য ক্রয়ের আগ্রহ শ্রমিক নিষ্পেষণ কে উৎসাহিত করে। |
Pakkhik Sramik Awaz
Reg: DA5020
News & Commercial:
85/1 Naya Paltan, Dhaka 1000
email: sramikawaznews@gmail.com
Contact: +880 1972 200 275, Fax: +880 77257 5347